মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
আদালতের বক্তব্য, আইবিএম, উইপ্রো, টিসিএস বা যেকোনও বেসরকারি আইটি সংস্থার সাহায্য নিক সিবিআই। একইসঙ্গে সরকারি কোনও সংস্থা এমনকী ‘এথিক্যাল হ্যাকার’দেরও সাহায্য নিতে পারবে তদন্তকারী সংস্থা। প্রয়োজন মনে করলে দেশের বাইরের কোনও সংস্থারও সাহায্য নিতে পারে সিবিআই।
এদিন সিবিআইয়ের তরফে যে রিপোর্ট জমা পড়েছে তা দেখে আদালত প্রশ্ন তুলেছে, সার্ভারের কপি কতবার ট্রান্সফার হয়েছে? তথ্য কি এডিট করা হয়েছে? হলে কতবার? এইসব তথ্য রিপোর্টে নেই। সাত সপ্তাহ পরে সিবিআইকে এই নির্দেশ কার্যকর করে অগ্রগতির সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে আদালতে।২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগের সংক্রান্ত টেটে আসল ওএমআর শিট নষ্ট করা হয়ে গিয়েছে বলে আগেই হাইকোর্টে জানিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তাঁদের বক্তব্য ছিল, আসল প্রতিলিপি নষ্ট করা হলেও তাদের কাছে ডিজিটাইজড তথ্য রয়েছে। পর্ষদের তরফে আরও জানানো হয়, ওএমআর শিট মূল্যায়নের জন্য যে সংস্থাকে (এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, তারাই ওই ওএমআরগুলি স্ক্যান করে ডিজিটাইডজ তথ্য সংরক্ষণ করেছে। তারই প্রেক্ষিতে হার্ড ডিস্কের তথ্য তলব করেছিল হাইকোর্ট।