মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অসমের ২৯টি জেলা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ধুবরি। এছাড়াও ধেমাজী, মাজুলি, কাছাড়, শিলচরের অবস্থাও উদ্বেগজনক। নির্বাচনী এলাকা ডিব্রুগড়ে বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল। অন্যদিকে, বন্যা কবলিত মাজুলি পরিদর্শন করেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, অরুণাচল প্রদেশে অতিবৃষ্টির ফলে অসমের বন্যা পরিস্থিতি সঙ্কটজনক চেহারা নিয়েছে। যদিও রাজ্য সরকারের কাছে আগাম সতর্কবাতা থাকায় ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা কম হয়েছে। এদিকে, লাগাতার বৃষ্টিপাতের ফলে মণিপুরেও বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। ইম্ফল নদীতে ভাঙনের পাশাপাশি জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় সিংজামেই এবং লাংথাবাল বিধানসভা কেন্দ্রের বহু জায়গা প্লাবিত হয়েছে। শোচনীয় অবস্থা ইরিল নদীরও। সেখানে জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় ইম্ফল পূর্বের ক্ষেত্রিগাও এবং ওয়াংখেই বিধানসভা কেন্দ্রের বহু বাড়িঘর বর্তমানে জলের তলায়। বন্যা কবলিত মানুষদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যেতে উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।