মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
কংগ্রেস সাংসদ মানিকম ঠাকুর লোকসভার স্পিকারকে চিঠি দিয়েছেন। তাঁর আর্জি, সংসদের ১১৫(১) ধারার নির্দেশ এবার শাসকদলের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা হোক। ওই নির্দেশ অনুযায়ী, কোনও সদস্য যদি মন্ত্রী বা অন্য কোনও সাংসদের বিবৃতিতে তথ্যগত ভুল বা অসত্য তথ্য খুঁজে পান, তাহলে সংসদে বিষয়টি তোলার আগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্পিকারকে চিঠি লিখবেন। বিষয়টি সংসদে উত্থাপনের জন্য স্পিকারের অনুমতি চাইবেন। ওই আইন অনুসারেই মোদি এবং অনুরাগের ভাষণের ভুলত্রুটি কংগ্রেস সাংসদ চিঠিতে তুলে ধরেছেন। চিঠিতে মানিকম বলেছেন, ২০১৪ সালে বিজেপি কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার আগে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কোনও যুদ্ধবিমান ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন অনুরাগ। এমনকী, পর্যাপ্ত সমরাস্ত্রও ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। এব্যাপারে কংগ্রেস জানিয়েছে, ‘উল্লিখিত সময়ের আগে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে জাগুয়ার, মিগ-২৯, সুখোই-৩০, মিরাজ-২০০০ যুদ্ধবিমান ছিল। পারমাণবিক বোমা ছাড়াও সেনাবাহিনীর অস্ত্রভাণ্ডারে অগ্নি, পৃথ্বি, আকাশ, নাগ, ত্রিশূল এবং ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ছিল। পাশাপাশি, সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ধন্যবাদ প্রস্তাবের জবাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, যে ১৬টি রাজ্যে কংগ্রেস নির্বাচনে একা লড়েছে, সেখানে তাদের ভোট কমেছে। কংগ্রেস জানিয়েছে, এই তথ্য সঠিক নয়। কারণ হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, কর্ণাটক, তেলেঙ্গানার মতো রাজ্যে তাদের প্রাপ্ত ভোটের হার বেড়েছে। এছাড়া, প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেসের বিরুদ্ধে প্রতিমাসে মহিলাদের আট হাজার টাকা করে দেওয়া সংক্রান্ত ‘মিথ্যা প্রতিশ্রুতি’র অভিযোগও করেন। এব্যাপারে কংগ্রেস জানিয়েছে, ভোটে জিতে সরকার গঠন করলে ওই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। তাই, এক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের কোনও প্রশ্নই নেই।