শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
এদিন প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানিতে বিজেপির আইনজীবীর তরফে দাবি করা হয়, তাদের বক্তব্য না শুনেই কার্যত ‘এক্স পার্টি’ অর্ডার বা নির্দেশ দিয়েছে সিঙ্গল বেঞ্চ। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের বিবেচনাধীন ছিল। বিজেপিকে নোটিস পাঠিয়ে উত্তর তলব করেছিল তারা। সেই জবাব দেওয়ার আগেই সিঙ্গল বেঞ্চ ওই নির্দেশ দেয়। কিন্তু ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, বিজেপির নির্বাচনী বিজ্ঞাপন নিয়ে সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশে হস্তক্ষেপ করবে না তারা। তবে সিঙ্গল বেঞ্চে গিয়ে নির্দেশ প্রত্যাহার বা পুনর্বিবেচনার আর্জি করতে পারবে বিজেপি। এরপরই বিজ্ঞাপনের কপি দেখে প্রধান বিচারপতি মন্তব্য করেন, সবকিছুর একটি পদ্ধতি থাকা উচিত। বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে একটি লক্ষ্মণরেখা থাকা জরুরি। না-হলে ভোটাররা বিপথে চালিত হবেন।
পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়েও উষ্মা প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় আদর্শ আচরণবিধি অনুযায়ী সম্পূর্ণভাবে পোস্টার, ব্যানার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এমনকী, বিমানবন্দরে যদি যান, দেখবেন সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রীর ছবিও সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতির ছবি থাকতে পারে। কিন্তু আমার বাড়ির বিপরীত দিকেই দেখা যাবে তৃণমূলের বিদায়ী সাংসদ মালা রায়ের দেওয়াল লিখন এক বছরেরও বেশি সময় ধরে রয়ে গিয়েছে। মোছা হয়নি। এতে আমি অবাক।’