দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
সংসদে ওই বিলের বিরোধিতা করবে বলেই ঠিক করেছে কংগ্রেস। কিন্তু অন্য অবিজেপি দলগুলি কী করবে, তা বুঝে নিতে চাইছেন সোনিয়া গান্ধী। ভোটাভুটি হলে বিলটির প্রতিবাদে যাতে কোনও দল ‘ওয়াক আউট’ করে সরকারকে পরোক্ষে সুবিধা করে না দেয়, বিরোধীদের সঙ্গে কথা বলে তা নিশ্চিত হতে চাইছেন কংগ্রেস সভানেত্রী। একইসঙ্গে এনআরসি ইস্যুতে নিজের দলের অবস্থান কী, নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল নিয়েও বা দলের কী মত, তা জানতে একদিকে যেমন উত্তর পূর্বে দলীয় প্রতিনিধি পাঠিয়েছেন সোনিয়া, একইভাবে দলের এমপিদের সঙ্গেও কথা বলবেন বলে ঠিক করেছেন। কীভাবে বিরোধিতা হবে, তার স্ট্র্যাটেজিও তৈরি হবে।
চলতি শীতকালীন অধিবেশনেই নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল আনতে মরিয়া মোদি সরকার। এদিকে আগামী ১৩ ডিসেম্বর শেষ হচ্ছে শীতকালীন অধিবেশন। ফলে হাতে সময় কম। তাই শীঘ্রই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিলটি পাশ করিয়ে তা সংসদে পেশ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, বিলটি আগে রাজ্যসভায় পেশ এবং পাশ করানোর চেষ্টা হবে। পরে লোকসভায়। কারণ, গতবার লোকসভায় বিলটি পাশ হয়ে গেলেও রাজ্যসভায় তা আটকে যায়।
এদিকে, ২০১৯ সালে লোকসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় নিয়ম মোতাবেক বিলটিও বাতিল হয়ে যায়। যা রাজ্যসভায় একবার পাশ করিয়ে নিলে হয় না। কারণ, রাজ্যসভা কখনও ভঙ্গ হয় না। আর সে কথা মাথায় রেখেই মোদি সরকার এবার রাজ্যসভাতে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল আনতে চলেছে বলে খবর। পরে আনা হবে লোকসভায়।