মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এই ফৌজদারি আদালতের মুখ্য সরকারি কৌঁসুলি অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায় এদিন জানান, কলকাতা হাইকোর্টের জারি করা নোটিফিকেশনের ভিত্তিতে এই নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে এই আদালতের কাগজপত্র, সিলমোহর থেকে সর্বত্রই পুরনো নাম বদল করে নতুন নাম ব্যবহার করা হবে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে এই কোর্টের সমস্ত সাইন বোর্ড সহ বিভিন্ন ফলকে নাম পরিবর্তন করা হবে বলে আদালত সূত্রের খবর। এদিকে, নাম পরিবর্তনের বিষয়টি এদিনই ব্যাঙ্কশাল কোর্টের আদালত প্রশাসনের তরফে সমস্ত আইনজীবী সংগঠনের কর্তাদের চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। বহ ইতিহাসের সাক্ষী এই কোর্টের পোশাকি নাম পরিবর্তন নিয়ে আইনজীবী সংগঠন সহ প্রবীণ আইনজীবীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। আইনজীবী সংগঠনের দুই কর্তা শঙ্কর সেন ও প্রবীর মুখোপাধ্যায় বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চলা একটি নাম আচমকা পরিবর্তন করা হলে খানিকটা হোচট খাওয়ার মতো লাগে। একটা নস্টালজিয়া তো কাজ করে। তাই খানিকটা খারাপ লাগছে। রাজ্য ল‑ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশনের ব্যাঙ্কশাল ইউনিটের সম্পাদক বাপন চক্রবর্তী বলেন, এদিনই নতুন নামকরণের চিঠি হাতে পেলাম। ধাতস্থ হতে কিছুটা সময় লাগবে। প্রবীণ আইনজীবীরা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে এই পুরনো নামটি শুনে আসছি। এখন নতুন নাম হল এই আদালতের। পুরনোকে বিদায় জানাতে কিছুটা হলেও কষ্ট হচ্ছে।