মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
১৯ সেপ্টেম্বর রাজারহাট চৌমাথা এলাকার একটি বহুতলে ঘটনাটি ঘটে। মৃতের নাম আদিত্য শ্রীবাস্তব (৪০)। সেখানে ৮ তলার ফ্ল্যাট থেকে নীচে পড়ে তাঁর মৃত্যু হয়। কিন্তু, তাঁকে ঠেলে হত্যা করা হল, নাকি নিজে ঝাঁপ দিয়েছেন তা নিয়েই চলছে টানাপোড়েন। রহস্য কোথায়? পরিবারের কথায়, সল্টলেক সেক্টর ফাইভে একটি সংস্থায় আদিত্য হিসাবরক্ষকের কাজ করতেন। তাঁর মাধ্যমে কিছু অবৈধ লেনদেন করানোর চেষ্টা চলছিল বলে অভিযোগ। আদিত্য চাকরি ছাড়ার কথা ভাবছিলেন। মানসিক চাপে ছিলেন। ঘটনার দিন ফ্ল্যাটে এসেছিলেন তিন সহকর্মী। তাঁদের সঙ্গে চেঁচামেচিও হয়। ওই সময়ই আদিত্যকে উপর থেকে ফেলে খুন করা হয় বলে অভিযোগ।
এদিকে, ঘটনার পর পুলিস যে দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে, তারা আদিত্যের নামে টাকা আত্মসাতের কথা জানিয়েছেন পুলিসকে। তাঁরা পুলিসি জেরায় দাবি করেছেন, সেই টাকা আদায়ের জন্যই ওইদিন তাঁর ফ্ল্যাটে গিয়েছিলেন। তখনই আদিত্য বারান্দার রেলিং দিয়ে নীচে ঝাঁপ দেন। তবে, ধৃতরা সত্যি বলছে, নাকি ঘটনার মোড় অন্যদিকে ঘোরানোর চেষ্টা চলছে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। পরিবারের দাবি, টাকা আত্মসাৎ করলে থানায় অভিযোগ করল না কেন? বারান্দায় চারফুটের রেলিং। তা সবার সামনে টপকে গেল কী করে? তাই এই প্রশ্নও খতিয়ে দেখছে পুলিস।