পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
গত রবিবারই ঝাড়গ্রাম থেকে পুরুলিয়ায় প্রবেশ করেছিল বাঘিনী জিনাত। তারপর টানা পাঁচদিন পুরুলিয়ার বিভিন্ন জঙ্গলেই ঘুরে বেড়ায় সে। বাঘিনীকে খাঁচাবন্দি করতে বহু ফাঁদ পেতেছিল বনকর্তারা। কিন্তু কোনও কিছুই কাজে আসেনি। গত শুক্রবার রাতে পুরুলিয়ার বোরো থানার ডাঙ্গরডির জঙ্গলে বাঘিনিকে খাঁচাবন্দি করার সবরকম চেষ্টা করা হয়। জাল দিয়ে ঘিরে ফেলা হয় গোটা এলাকা। কিন্তু সেই জাল ছিঁড়ে বেরিয়ে যায় বাঘিনী। সেখান থেকে সে আশ্রয় নেয় বাঁকুড়ার রানিবাঁধ থানার গোঁসাইডিতে। গতকাল, শনিবার সেই জঙ্গলেই বাঘিনীকে ট্র্যাঙ্কুলাইজ করতে উদ্যোগী হয় বনকর্তারা। জিনাতকে লক্ষ্য করে তিনটি ঘুমপাড়ানি গুলি ছোড়া হয়। তার মধ্যে দুটি গুলি তার গায়ে লাগলেও কাবু হয়নি বাঘিনী।
আজ, রবিবার সকাল থেকে ফের জিনাতকে বাগে আনার প্রস্তুতি শুরু করে বনদপ্তরের আধিকারিকরা। বিকেল চারটে নাগাদ জিনাতকে লক্ষ্য করে একটি ঘুম পাড়ানিগুলি ছোড়া হয়। তাতেই কাবু হয় জিনাত। বর্তমানে তাকে খাঁচাবন্দি করে সিমলিপালের জঙ্গলে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে।