মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
সুপ্রিম কোর্টে এই মামলা করেছিলেন মেরিট লিস্টে নাম না থাকা কয়েকজন। এদিন সুপ্রিম কোর্টে শুনানিতে তার বিরোধিতা করে সফল প্রার্থীদের হয়ে সওয়াল করেন আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে সমর্থন করেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবী কুণাল চট্টোপাধ্যায়। সওয়াল করতে গিয়ে কল্যাণবাবু বলেন, ‘যাঁরা এখানে মামলা করেছেন, তাঁরা আদৌ মূল মামলার আবেদনকারী নন। এঁরা ইন্টারভেনার। অর্থাৎ মামলায় নতুন করে জুড়তে চাইছেন।’
ইঙ্গিতপূর্ণভাবে আরও বলেন, ‘এতদিন কলকাতা হাইকোর্টে কেবল চাকরি বাতিলেরই নির্দেশই দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে বহুদিন পর চাকরিতে নিয়োগের বিষয়টিও উল্লেখযোগ্য নয় কি!’ যা শুনে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কেও মুচকি হাসতে দেখা যায়। কল্যাণবাবুর সওয়ালকে গ্রাহ্য করে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, ‘ইন্টারভেনারদের আবেদন শুনব না। হাইকোর্টে মূল মামলা আবেদনকারীদের মধ্যে কেউ এলে ভেবে দেখা হবে।’ ফলে উচ্চ প্রাথমিকে অর্থাৎ সরকার এবং সরকার-পোষিত স্কুলে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্র পড়াতে ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আপাতত কোনও বাধা রইল না।