মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
বিশ্ব ক্রিকেটে রহস্য স্পিনার বললে সবার প্রথমে নাম আসে সুনীল নারিনের। কলকাতা নাইট রাইডার্সে এই ক্যারিবিয়ান স্পিনারের সান্নিধ্যে দারুণ উপকৃত হয়েছেন বরুণ। কলকাতার উইকেটের বিশ্লেষণে তাঁর মন্তব্য, ‘আইপিএলে এমন উইকেট অনেক দেখেছি। পিচে পেসারদের জন্য বাড়তি সুবিধা ছিল। তবে জানতাম, ইডেনের বাইশ গজে কোন লেংথে বল করলে ব্যাটাররা সমস্যায় পড়বে। এটা ঠিক যে, জস বাটলারের মতো ক্রিকেটারকে বল করা সহজ নয়। তবে ঈশ্বর আমার সঙ্গে ছিলেন।’ উল্লেখ্য, আইপিএলে কেকেআরের অন্যতম অস্ত্র বরুণ। সেখানে নজর কাড়ার পুরস্কার স্বরূপ ভারতের টি-২০ দলেও জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। অনেক বিশেষজ্ঞই মনে করছেন, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দলেও তাঁর সুযোগ পাওয়া উচিত ছিল। বরুণ অবশ্য সেসব নিয়ে ভাবতে নারাজ। বরং তিনি মনে করছেন, এখনও সেরাটা দেওয়া বাকি রয়েছে। ৩৩ বছর বয়সি স্পিনারের সংযোজন, ‘নিজেকে দশের মধ্যে সাত দেব। এখনও অনেক উন্নতির অবকাশ রয়েছে।’ পাশাপাশি মানসিক প্রস্তুতি নিয়েও মন্তব্য করেছেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘আমার ৯৫ শতাংশ মনোযোগই থাকে নিজেকে ঘিরে। প্রতিপক্ষ ব্যাটারকে নিয়ে বেশি ভাবতে গেলে লেংথ ভুল করে ফেলব। তখন শর্ট বা ফুলটস বল পড়বে। তাই ব্যাটার কী করতে পারে সেটা না ভেবে নিজের পরিকল্পনা বাস্তবায়নেই জোর দিই।’
ম্যাচের পর অভিষেক শর্মাও তাঁকে প্রশংসায় ভরিয়েছেন, ‘বরুণ আক্ষরিক অর্থেই ম্যাচ উইনার। ওর ঘূর্ণিতেই ইংল্যান্ড বড় রান তুলতে পারেনি।’ ইংল্যান্ডের অধিনায়ক জস বাটলারের বক্তব্য, ‘বরুণকে খেলা মোটেই সহজ নয়। ওর বিরুদ্ধে পরের ম্যাচগুলিতে সতর্ক থাকতে হবে।’