পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
প্যারিস ওলিম্পিকসে জোড়া পদক জিতে নজির সৃষ্টি করেন মানু। ২২ বছর বয়সি এই শুটার ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে ব্যক্তিগত ও দলগত ইভেন্টে জেতেন ব্রোঞ্জ। তার আগে টোকিও ওলিম্পিকসে পিস্তলের গোলযোগে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল তাঁর। সেই যন্ত্রণা ভুলে অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরেন মানু। ‘খেলরত্ন’ পুরস্কার নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি সম্মানিত। ধীর অথচ নিশ্চিত পদক্ষেপে এগনোতেই আমি বিশ্বাসী। সুফলও পেয়েছি। তারই স্বীকৃতি দেশের সর্বোচ্চ ক্রীড়া সম্মান লাভ। যাঁরা পাশে থেকেছেন, তাঁদের সবার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আগামী দিনে আরও পরিশ্রম করতে হবে। আরও পদক জয়ের লক্ষ্যে নিজেকে উজাড় করে দেব। গত আড়াই মাস ধরে নিয়মিত ট্রেনিং করছি। এই মাসের শেষের দিকে প্রতিযোগিতায় নামব।’ মানুর মতোই ক্রীড়া বিশ্বে দেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন গুকেশ। বিশ্বনাথন আনন্দের পর দেশের দ্বিতীয় দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বসেরা হয়েছেন তিনি। নজির গড়েছেন সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়নের। ১৮ বছর বয়সির কথায়, ‘খেলরত্ন পেয়ে আমি আনন্দিত। স্বপ্নপূরণ হল। তবে রাস্তা এখানেই শেষ নয়। আরও অনেকবার দেশকে গর্বিত করতে চাই।’
হকি দলের ক্যাপ্টেন হরমনপ্রীত বলেন, ‘জীবনের বৃহত্তম স্বীকৃতি। আমার কাছে এটা মস্ত বড় সম্মান, যা পাব বলে কখনও ভাবিনি। আমি খুব খুশি।’