অর্থকর্মের ক্ষেত্রে প্রগতি বজায় থাকবে। মরশুমি দ্রব্যের ব্যবসায় লাভ বাড়বে। শরীর-স্বাস্থ্য এক প্রকার থাকবে। ... বিশদ
কোন অস্ত্রে পাঞ্জাব বধ করলেন স্প্যানিশ কোচ? প্রথমার্ধে ০-২ ব্যবধানে পিছিয়ে দল। কাঁধ ঝুলে যাওয়া ফুটবলাররাই দ্বিতীয়ার্ধে তুবড়ি জ্বাললেন। বিষ্ণুকে দ্রুত নামানোই টার্নিং পয়েন্ট। কেরালাইট ফুটবলার গতির সঙ্গে ড্রিবল করতে পারে। সামনে পাস দিতে ওস্তাদ। ওর মিনিট কুড়ির আগুনে স্পেলের তারিফ করতে হয়। অহেতুক বল হোল্ড করার রোগ সারিয়ে উঠলে বিষ্ণু আরও বিপজ্জনক হবে। তবে আসল পরীক্ষা এবার শুরু। প্রতিপক্ষ ওকে কড়া ট্যাকলে দমিয়ে রাখতে চাইবে। বিষ্ণুর উচিত, অনুশীলনে বাড়তি সময় দিয়ে মুভমেন্টে বৈচিত্র্য আনা। কোচ নিশ্চয়ই এই বিষয়ে নজর দেবেন। পাশাপাশি জেসিন টিকেকে এবার আইএসএলে দেখতে চাইব। ব্যক্তিগত মত, ম্যাচ টাইম পেলে ও দাঁড়িয়ে যাবে। প্রশংসা করতে হয় ডেভিডের। শরীর ছুড়ে ড্রপ হেড করতে নিখুঁত টেকনিক প্রয়োজন। টাইমিং ঠিক না হলে মুশকিল। ডেভিড, বিষ্ণুরা লম্বা রেসের ঘোড়া। ইস্ট বেঙ্গলের সম্পদ। অন্তত বাতিল, বুড়ো, চোটপ্রবণ বিদেশিদের থেকে অনেক কার্যকরী। স্প্যানিশ কোচ নিশ্চয়ই তা উপলব্ধি করতে পারছেন।
ম্যাচ জিতলেও রক্ষণ নিয়ে প্রশ্নচিহ্ন থেকেই যাচ্ছে। স্বপ্নের কামব্যাক রোজ রোজ হয় না। পাঞ্জাবের ভিদাল কিন্তু চোখে আঙুল দিয়ে গলদ দেখিয়ে দিয়েছে। দ্বিতীয় গোলের ক্ষেত্রে আনোয়ারকে টপকে জাল কাঁপাল ভিদাল। ওড়িশার বিরুদ্ধেও আনোয়ারকে ড্রিবল করে গোলের পাস বাড়ায় মরিসিও। সারা ম্যাচে ভরসা দিলেও মোক্ষম সময়ে ভুল করছে ভারতীয় ডিফেন্ডারটি।