মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেছে টিম ইন্ডিয়া। পাকিস্তানের মাটিতে দুর্দান্ত সিরিজ জয়ের পর টাইগার বাহিনীকে ঘিরে প্রত্যাশার ফানুস উড়ছিল। সেটা ভারতের আগ্রাসী ক্রিকেটের দাপটে চুপসে গিয়েছে। তবে প্রত্যেক ফরম্যাটের আলাদা সমীকরণ রয়েছে। টি-২০ ক্রিকেটে মুহূর্তে বদলায় ম্যাচের রং। একটা ভালো ইনিংস বা স্পেল খেলার গতি বদলে দিতে পারে। তাই প্রতিপক্ষকে হাল্কাভাবে নিচ্ছেন না কোচ গৌতম গম্ভীর। বরং নিজেদের খামতি দূর করার উপর বেশি করে জোর দিচ্ছেন সূর্যকুমার যাদব, রিঙ্কু সিংরা। অনুশীলনে তাঁদের বেশ চনমনে লেগেছে।
ভারতীয় দল শেষ টি-২০ খেলেছিল শ্রীলঙ্কায়। জিতেছিল ৩-০ ব্যবধানে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও তিন ম্যাচের সিরিজ। ফল খুব একটা এদিক ওদিক হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পথে হাঁটতে পারে। ঋতুরাজ গায়কোয়াড় নেই। তাঁর পরিবর্তে অভিষেক শর্মার সঙ্গে সঞ্জু স্যামসনকে ওপেন করতে পাঠানোর চিন্তাভাবনা চলছে। কারণ, অতীতে তিনবার ওপেন করেছেন সঞ্জু। সফলও হয়েছিলেন। সেই অঙ্কেই নতুন ওপেনিং জুটির অঙ্ক কষা চলছে। ক্যাপ্টেন সূর্যকুমার যাদব তিন নম্বরেই ব্যাট করেন। রিয়ান পরাগের মতো মারকুটে ক্রিকেটার মিডল অর্ডারে বড় ভরসা। অবশ্যই আকর্ষণের কেন্দ্রে থাকবেন হার্দিক পান্ডিয়া। সময়টা ভালো যাচ্ছে না তাঁর। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিনি যে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স মেলে ধরতে বদ্ধপরিকর, প্র্যাকটিসে বল হাতে ঘাম ঝরানোতেই তা স্পষ্ট। অভিষেক হতে পারে মায়াঙ্ক যাদবের। সঙ্গে অর্শদীপ সিং ও হর্ষিত রানার খেলার সম্ভাবনা রয়েছে।