মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
চলতি আইএসএলে তিনটি ম্যাচ খেলেছে মোহন বাগান। নর্থইস্ট ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে জিতলেও গার্ডেন সিটিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে মোলিনা ব্রিগেড। মাথাভারি দলের মাথাব্যথা ভঙ্গুর রক্ষণ। শুভাশিসদের অবস্থা দেখে ফ্রাঙ্কা, আলেক্সিসদের চোখ চকচকে। সেক্ষেত্রে মোলিনা জোড়া বিদেশি ডিফেন্ডার ব্যবহার করলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। স্প্যানিশ ডিফেন্ডার আলবার্তোর সঙ্গে শুরু করতে পারেন টম আলড্রেড। কিন্তু রক্ষণে দুই বিদেশি খেলানো মানে আক্রমণে ‘ফরেন কোটা’ কমে যাওয়া। ফলে ব্যালান্স নষ্ট হতে বাধ্য। মোহন বাগানের বড় শক্তি সোনায় বাঁধানো আপফ্রন্ট। ৩-৫-২ ফর্মেশনে খেললে কামিংস, স্টুয়ার্ট আর ম্যাকলারেনের মধ্যে দু’জনকে খেলানো হবে। পরিস্থিতি অনুযায়ী পেত্রাতোসেকে ব্যবহারের ভাবনা টিম ম্যানেজমেন্টের। মেগা ম্যাচে সঠিক দল নির্বাচন কোচের বড় চ্যালেঞ্জ। প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করে জেমি ম্যাকলারেনকে দলে নেওয়া হয়েছে। ‘এ’ লিগের অন্যতম সফল স্ট্রাইকার তিনি। ঘাড়ের চোটের কারণে দীর্ঘদিন বাইরে ছিলেন। আর কবে ম্যাকলারেনকে প্রথম এগারোয় রাখবেন মোলিনা?
আইএসএলের মরশুমে প্রথম বড় ম্যাচ। মোহন বাগানের মতো মহমেডান স্পোর্টিংও আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলছে। এগিয়ে কারা? বিশেষজ্ঞদের ধারণা, মাঝমাঠের রাশ দখলে নিতে পারলে প্রাথমিক যুদ্ধে জেতা যাবে। চোটের কারণে সাহাল না থাকলেও মোহন বাগানে বল হোল্ড করার ফুটবলার প্রচুর। স্টুয়ার্ট, কামিংস, লিস্টনরা বলের দখল রাখতে মরিয়া। বক্সের গোড়ায় ওয়াল খেলে প্রতিপক্ষ রক্ষণে চাপ বাড়ানোর কৌশল তৈরি। দ্রুত লিড নিতে পারলে মোলিনা ব্রিগেডের প্রত্যাবর্তন অসম্ভব নয়।
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা ৭-৩০ মিনিটে। স্পোর্টস ১৮ চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার।