মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, পবিত্র কর্মসূত্রে আন্দামানে বসবাস করত। বাড়িতে শেফালি একাই থাকত। অভিযোগ, তিনি বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। ভগবানপুর থানা এলাকার এক যুবককে তিনি না কি লুকিয়ে বিয়েও করেছিলেন। সেই খবর কোনওভাবে পবিত্র জানতে পারে। এরপরই সে শেফালিকে খুনের পরিকল্পনা করে। জানা গিয়েছে, পবিত্র শেফালিকে প্রথমে খুন করে। তারপর তাঁর মাথা কেটে বস্তায় ভরে চণ্ডীয়া নদীতে ভাসিয়ে দেয়। তবে পুলিস পবিত্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও জানার চেষ্টা করছে।
গত রবিবার শেফালির বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। এদিন সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে এক গ্রামবাসী ওই বস্তা দেখতে পান। ওই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর আশপাশের এলাকা থেকে প্রচুর লোকজন জড়ো হন। নদীর ধারে কয়েকশো মানুষের ভিড় জমে। খবর পেয়ে ময়না থানার পুলিস গিয়ে দেহ উদ্ধার করে। তারপর আজ, শুক্রবার পুলিস মূল অভিযুক্ত তাঁর স্বামীকে গ্রেপ্তার করল।