মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, প্রতিবছর বর্ষাকালে বনসৃজন সপ্তাহ পালন করে বনদপ্তর। রাজ্যের প্রতিটি প্রান্তে হাজার হাজার গাছ লাগানো হয়। কিন্তু, নজরদারির অভাবে দিনে দুপুরে গাছ কেটে লুঠ ও পাচার চালাচ্ছে কাঠ মাফিয়ার দল। গত ১৯ জানুয়ারি নানুরের যদুপুরের একটি পুকুর পাড়ে মেশিনের সাহায্যে কয়েকশো গাছ কেটে ফেলে দুর্বৃত্তের দল। প্রায় ৬০ টন কাঠ কেটে তা ট্রাক্টরে করে পাচার করে কাঠ মাফিয়ারা। যার বাজার মূল্য পাঁচ লক্ষ টাকা বলে বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। তারপর ফের বৃহস্পতিবার, ইলামবাজারের রামনগর এলাকায় নির্বিচারে ছোট, বড় নানা ধরনের ফলের গাছ কেটে সাফ করে ফেলল দুষ্কৃতীরা। রাস্তার ধারে এই কার্যকলাপ চললেও বনদপ্তরের কাছে কোনও খবর ছিল না। সংবাদমাধ্যম ঘটনাস্থলে হাজির হতেই নড়েচড়ে বসে বনদপ্তর। ডিএফও রাহুল কুমারের নির্দেশে বোলপুরের রেঞ্জ অফিসার জ্যোতিষ বর্মন বিষয়টিতে নজরদারি শুরু করেন। তিনি বলেন, ব্যক্তিগত মালিকানাধীন ওই জমিতে গাছ কাটার সম্পূর্ণ অনুমতি দেওয়া হয়নি। তা সত্ত্বেও সমস্ত গাছ কেটে ফেলেছে বলে জানতে পেরেছি। জমির মালিককে ডেকে এর কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। এরপরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।