মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলা প্রশাসনের তরফে রঘুনাথপুর-২ ব্লককে পুরুলিয়া ট্যুরিজম সার্কিটের মধ্যে আনার চেষ্টা চলছে। সেই লক্ষ্যে পঞ্চায়েত সমিতির সহযোগিতায় পাবড়া পাহাড়ের সৌন্দর্যকে কাজে লাগিয়ে মেলা শুরু হয়েছে। পাহাড় ছাড়া ব্লকে অন্যতম বিখ্যাত মৌতড়ের বড় কালী মন্দির, দামোদর নদের গর্ভে অবস্থিত একাধিক দেউল রয়েছে। এছাড়া সংরক্ষিত বান্দার দেউল আছে। পাশাপাশি ৭২ ফুটের হনুমানের বাঘড়াই চণ্ডীর মন্দির, প্রাচীন রাধা গোবিন্দের মন্দির রয়েছে। যেখানে ভিন রাজ্যের বহু পর্যটক বছর ভর ঘুরতে আসেন।
মেলা কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, ২৩ জানুয়ারি থেকে ২৫ জানুয়ারি তিনদিন মেলা চলবে। মেলায় প্রতিদিন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকছে। শীতের রাতে উত্তাপ ছড়াতে কলকাতার শিল্পীরা আসছেন। সঞ্জয়বাবু বলেন, খুব কম সময়ের মধ্যে মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এলাকার মানুষ মেলায় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রশাসনের তরফে পূর্ণ সহযোগিতা করা হয়েছে। ব্লক এলাকায় প্রচুর পর্যটনের সম্ভার রয়েছে। আড়ালে থাকার জন্য জন মানসে তেমন প্রচার হয়নি। আমরা ব্লক এলাকাকে মানচিত্রে তুলে ধরার জন্য সমস্ত রকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
সভাপতি বলেন, প্রথম বর্ষের মেলাতেই মানুষের ব্যাপক আগ্রহ দেখা গিয়েছে। উদ্বোধনের দিন থেকে এলাকায় ভিড় জমেছে। আগামী দিন এই মেলা জেলায় একটি অন্যতম স্থান গ্রহণ করবে।