পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
কলেজের অধ্যক্ষ অরূপকুমার মাইতি বলেন, আমাদের সমস্ত শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল আমরা পেয়েছি। দূরদূরান্ত থেকে যত পড়ুয়া কলেজে পড়ছে, তাদের আমরা সবসময়ই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছি। এই শিক্ষাঙ্গনকে নদীয়ার অন্যতম সেরা হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। সেপথে আমরা কিছুটা এগিয়েছি। পরে আমাদের কলেজের গ্রেড আরও উন্নত করার চেষ্টা চলবে।
পাঁচবছর পর গত সপ্তাহে ন্যাকের প্রতিনিধিদল রানাঘাট কলেজ পরিদর্শন করে। পরিকাঠামো, পড়ুয়াসংখ্যা, শিক্ষার মান সহ কলেজের একাধিক বিভাগ দেখে মূল্যায়ন করেন তাঁরা। সবমিলিয়ে, সাতটি পয়েন্ট ভিত্তিক পর্যালোচনা করা হয়েছে। পাঠক্রম, পঠনপাঠন, গবেষণা, পরিকাঠামো ও লেখাপড়ার উপযুক্ত সম্পদ, পরিচালনা সহ আরও কিছু বিষয় সেই তালিকায় রয়েছে।
মহকুমা শহরের প্রাণকেন্দ্রে থাকায় এই কলেজে পড়ুয়া সংখ্যা অনেকটাই বেশি। বিজ্ঞান, বাণিজ্য এবং কলাবিভাগ মিলিয়ে প্রায় ১৪হাজার পড়ুয়া রয়েছে। যদিও সেই তুলনায় শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর সংখ্যা অনেকটাই কম। যা ন্যাকের পর্যালোচনাতেও খারাপ প্রভাব ফেলেছে। এখন রানাঘাট কলেজে ৯৩জন অধ্যাপক রয়েছেন। ৭২টি ক্লাসরুম আছে।
বৃহস্পতিবার ন্যাকের তরফে জানানো হয়, রানাঘাট কলেজ ২.৬৫ স্কোর অর্থাৎ বি প্লাস গ্রেড পেয়েছে। ন্যাকের পর্যালোচনায় ২.৫১-২.৭৫ পর্যন্ত স্কোর বি প্লাস গ্রেড হিসেবে ধরা হয়। ২০১৮ সালে একাধিক বিভাগে খামতির কারণে রানাঘাট কলেজ সি গ্রেড পেয়েছিল।