পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ধুবুলিয়া থানা এলাকায় পাঁচটি, নবদ্বীপে থানা এলাকায় পাঁচটি, নাকাশিপাড়ায় পাঁচটি এবং ধুবুলিয়ায় থানা এলাকায় ছ’টি পুলিসি সহায়তা ক্যাম্প হচ্ছে। এখানে বিশেষ করে প্রবীণ ও শারীরিকভাবে অক্ষম নাগরিকদের অভিযোগ প্রথমেই গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
নবদ্বীপ থানার আইসি জলেশ্বর তেওয়ারি বলেন, এই পুলিসি সহায়তা ক্যাম্পের মাধ্যমে মানুষের সমস্যার কথা শুনে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিসি পরিষেবা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
নবদ্বীপ থানার অধীনে এমন কিছু এলাকা আছে যেখান থেকে পার্শ্ববর্তী পূর্ব বর্ধমানের নাদনঘাট থানা এলাকা পেরিয়ে নবদ্বীপ থানায় আসতে হয়। এই ধরনের এলাকার বাসিন্দাদের কাছে পুলিসি পরিষেবা পৌঁছতেই এই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে কৃষ্ণনগর পুলিস জেলা।
কৃষ্ণনগর পুলিস জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার (গ্রামীণ) উত্তম ঘোষ বলেন, কৃষ্ণনগর পুলিস জেলার পুলিস সুপার ‘বন্ধু’ প্রকল্প চালু করেছেন। তারই একটা অঙ্গ হিসেবে প্রত্যন্ত গ্রামে সেখানে কৃষ্ণনগর জেলা পুলিস ক্যাম্প করছে। ছোটখাটো সমস্যা যেমন জেনারেল ডায়েরি, কেউ নিখোঁজ হয়ে গেল সেসব তৎক্ষণাৎ সমাধানের চেষ্টা হবে। আর বড় যদি কোনও কেস হয়, তাঁদের টাইম বলে দেওয়া হবে। ওই টাইমের মধ্যে থানাতে এলেই সেই কাজ হয়ে যাবে। ওই ক্যাম্পে জিডি করলে সঙ্গে সঙ্গে তাদের জিডি নম্বর দিয়ে দেওয়া হবে। আইসি, ওসিদেরও থাকতে বলা হয়েছে অ্যাসিস্ট্যান্স বুথগুলিতে। বেলা ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এই শিবির হবে।
উল্লেখ্য, ২০ জানুয়ারি নবদ্বীপ থানার কালীনগর ঢালির চড়া, ২৯ জানুয়ারি মায়াপুর–বামুনপুকুর ২ নম্বর পঞ্চায়েতে ইদ্রাকপুর, ৩ ফেব্রুয়ারি নবদ্বীপ থানার অন্তর্গত খালজোল পাড়া আনন্দবাস, ৮ ফেব্রুয়ারি নিদয়া এবং ১২ ফেব্রুয়ারি মায়াপুরের চরকাষ্ঠশালি থানা, পুলিস ফাঁড়ি বা ক্যাম্প থেকে বেশ কয়েক কিলোমিটার দূরে পাঁচটি প্রত্যন্ত গ্রামে ক্যাম্প করে পুলিস পরিষেবা ব্যবস্থা থাকছে।