পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রঘুনাথপুর শহরের থানা থেকে কিছুটা দূরেই চেলিয়ামা রোডের ধারে কয়েকটি দোকান রয়েছে। সেখানে একটি বড় মুদির দোকানে পরপর দু’বার চুরির ঘটনা ঘটল। অভিযোগ, দুর্গাপুজোর পঞ্চমীর দিন ওই দোকানের ছাদের অ্যাসবেসটস ভেঙে দুষ্কৃতীরা নগদ টাকা সহ প্রায় ৭০ হাজার টাকা সামগ্রী চুরি করে নিয়ে পালিয়েছিল। সেই সময় দোকানের মালিক বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগ জানালেও কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফের বৃহস্পতিবার রাতে একই কায়দায় দুষ্কৃতীরা ওই দোকানের ছাদের অ্যাসবেসটস ভেঙে প্রায় ৮০ হাজার টাকার সামগ্রী চুরি করেছে বলে অভিযোগ। শুক্রবার দোকান খোলার পর বিষয়টি মালিকের নজরে আসে। পরপর চুরির ঘটনা ঘটলেও পুলিস কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না। তাই পুলিস প্রশাসনের উপর ক্ষোভ উগরে ব্যবসায়ীরা অবরোধে শামিল হন।
চুরি যাওয়া দোকানের মালিক গয়াসুর কর্মকার। তাঁর ছেলে সরোজ কর্মকার বলেন, দুর্গাপুজোর পঞ্চমীর দিন দোকানে চুরি হয়েছিল। এদিনও সকালে দোকান খুলে দেখি আগের মতো অ্যাসবেসটস ভেঙে দুষ্কৃতীরা প্রায় ৮০ হাজার টাকার সামগ্রী চুরি করে নিয়ে পালিয়েছে। পরপর দোকানে চুরির ঘটনায় আমরা আতঙ্কিত।
রঘুনাথপুরের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস কাউন্সিলার দেবযানী পরামানিক বলেন, কয়েকদিন আগে রঘুনাথপুর-১ নম্বর ব্লক চত্বরে থাকা ডাক ঘরে তালা ভেঙে চুরির চেষ্টা হয়েছিল। ইতিমধ্যে ওয়ার্ডের কয়েকটি বাড়ি ও দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছে। একের পর এক দোকানে চুরি হচ্ছে। অথচ পুলিসের কোনও হেলদোল নেই। জেলার পুলিস সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।