মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বিয়ের কিছু বছর পর থেকেই স্ত্রীকে সন্দেহ করত সুশান্ত। এই নিয়ে বহুদিন ধরেই পরিবারে অশান্তি চলছিল। গত বুধবার তা চরমে ওঠে। খবর পেয়ে সুশান্তের বাড়িতে হাজির হন সুশান্তের শ্বশুর নীলরতন বাগ। নীলরতনকে দেখেই রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে ওঠে সুশান্ত। এমনকী তাঁর সঙ্গে বাগ বিতণ্ডাতেও জড়িয়ে পড়ে বলেও খবর। অভিযোগ, আচমকাই ঘর থেকে একটি ধারাল বঁটি এনে নীলরতনের মাথায় কোপ মারে সুশান্ত। রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন নীলরতনবাবু। সেখানেই ক্ষান্ত হয়নি অভিযুক্ত। এরপর একটি শাবল এনে নীলরতনবাবুকে এলোপাথাড়ি মারতে শুরু করে সে। নীলরতনবাবুর আর্তনাদ শুনে ছুটে আসেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিন্তু তার আগেই সুশান্ত সেখান থেকে পালিয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় নীলরতনবাবুকে কালনা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে রেফার করা হয়। গতকাল, শুক্রবার বিকেলে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিস গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনও পর্যন্ত সুশান্তের কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি।