মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
নাবালিকার পরিবার সূত্রে খবর, নাবালিকাটি চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। তার বয়স দশ। গতকাল, শুক্রবার দুপুর দু’টো নাগাদ সে মহিষমারিহাট এলাকায় পড়তে যায়। কিন্তু বিকেলে পেরিয়ে সন্ধ্যে হয়ে গেলেও সে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজনের সন্দেহ হয়। এরপরই নাবালিকার খোঁজ শুরু করেন তাঁরা। কিন্তু অনেক খোঁজ করার পরও তার কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি বলে দাবি নাবালিকার পরিবারের। এরপর তাঁরা পুলিসের দ্বারস্থ হন। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্তে নামে পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, সিসিটিভিতে ওই নাবালিকাকে এক যুবকের সঙ্গে সাইকেলে যেতে দেখা যায়। এরপরই পুলিস আধিকারিকরা ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। পুলিস সূত্রে খবর, কৃপাখালি হালদারের মোড়ে একটি জমির পাশ থেকে নাবালিকার দেহ উদ্ধার হয়। পরিবারের দাবি, তাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। দেহটিকে আজ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হবে। এই ঘটনায় পুলিস ইতিমধ্যেই এক জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে আজ, শনিবার সকাল থেকেই অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয় এলাকায়। পুলিসকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে উত্তেজিত জনতা। অবরোধ করে দেওয়া হয় রাস্তা। পাশাপাশি, পুলিস ক্যাম্পেও ভাঙচুর চালান স্থানীয় বাসিন্দারা। কয়েকটি বাইকে তাঁরা অগ্নিসংযোগ করে দেন। এমনকী পুলিসকে লক্ষ্য করে তাঁরা ইঁটবৃষ্টি করেন বলেও অভিযোগ। পরিস্থিতি সামাল দিতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয় জনতাকে ছত্রভঙ্গ করে পুলিস। এখনও এলাকার পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে।