মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
এপ্রসঙ্গে হরিশ্চন্দ্রপুর হাইস্কুলের শিক্ষক মতিউর রহমান বলেন, কাটিহার-মালদহ কোর্ট প্যাসেঞ্জার ট্রেন ধরার জন্য হরিশ্চন্দ্রপুর স্টেশনে গিয়েছিলাম। কিন্তু ট্রেন আসে প্রায় এক ঘণ্টা পর। খুব ভিড় থাকায় বহু যাত্রী উঠতে পারেননি। যাত্রীরা ট্রেনের গার্ডকে ঘিরে সমস্যার কথা জানান।
হরিশ্চন্দ্রপুর থানার রাঘবপুর গ্রামের একাদশ শ্রেণির ছাত্র তানভীর আহমেদও ভিড়ের জন্য ট্রেনে উঠতে না পেরে বাড়ি ফিরে এসেছে। তার বক্তব্য, প্রচুর যাত্রী ট্রেনে উঠতে পারেননি। ট্রেনের কোচ অনেক কম বলে প্রতিদিন এমন সমস্যা হচ্ছে।
হরিশ্চন্দ্রপুর উন্নয়ন সমিতির সম্পাদক মফিজউদ্দিন আহমেদ বলেন, এই প্যাসেঞ্জার ট্রেনে ১২ টি কোচ থাকত। বর্তমানে চার-পাঁচটি যাত্রী কোচ আছে। যাত্রীরা ভিড়ের জন্য ট্রেনে উঠতে পারছেন না। এই সমস্যার কথা কাটিহার ডিআরএম অফিসে লিখিত জানানো হয়েছে। কাটিহার ডিআরএম অফিসের এক আধিকারিক জানান, কোচ সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি রেলওয়ে বোর্ডকে জানানো হয়েছে।