পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
বর্ষার কোচ বলেন, মেয়েটির বাবা নেই। মা চা বাগানে পাতা তোলেন। বর্ষাও মাঝেমধ্যে পাতা তুলতে যায়। মজুরির টাকা বাঁচিয়ে জার্সি-বুট কেনার চেষ্টা করে। ওকে আমি নিখরচায় কোচিং করাই। ইন্ডিয়ান উইমেন্স লিগ-টু খেলতে যাওয়ার খরচ জোগাতে আমি চাঁদা তুলে কিছু টাকা জোগাড় করি। তবুও আরও কিছুটা দরকার ছিল। শেষমুহূর্তে বিডিও যেভাবে পাশে দাঁড়ালেন, আমরা তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ। খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার রাতেই বর্ষার বাড়ি গিয়েছিলেন বিডিও। এদিন সন্ধ্যায় মধ্যপ্রদেশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে বর্ষা। তার সঙ্গে সোনু তান্ত্রি নামে ধূপগুড়ির আরও একটি মেয়ে যাচ্ছে। সেও আইডব্লুএলে খেলার সুযোগ পেয়েছে। বিডিও বলেন, আমাদের ব্লক থেকে চা বাগানের একটি মেয়ে ইন্ডিয়ান উইমেন্স লিগে খেলার সুযোগ পেয়েছে, এটা আমাদের গর্ব। তার যদি কিছু দরকার থাকে, আমরা ছাড়া তা কে মেটাবে। এটুকু করতে পেরে আমরা খুশি। বর্ষার কথায়, সবার আশীর্বাদ পেয়েছি। এবার ভালো খেলে সবার ফুটে হাসি ফোটাতে চাই।