পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
এবিষয়ে বালুরঘাট সদর ডিএসপি (হেড কোয়ার্টার) বিক্রম প্রসাদ বলেন, ওই চক্রের মূল দু’জনের তিনদিনের পুলিস হেফাজত মিলেছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তাদের সঙ্গে আর কারা যুক্ত রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুরো ঘটনার তদন্ত চলছে। পুলিস সূত্রে খবর, মূল দালাল কুশ বর্মন। হিলির ডুমরনের বাসিন্দা ওই যুবকের সঙ্গেই মূলত ওপারের বাসিন্দাদের যোগাযোগ। তার এক ভাইকেও খুঁজছে পুলিস। হিলির কাঁটাতারবিহীন এলাকার ওপারের দালালদের সঙ্গে যোগাযোগ করে লোকজনকে এপারে আনার সবরকম বন্দোবস্ত করত তারা। ইতিমধ্যেই অনেক বাংলাদেশি তাদের হাত ধরে এদেশে এসেছে। তাই অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে জঙ্গি ও স্লিপার সেলের যোগ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। অন্যদিকে, বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশকারীদের টোটো চালকের মাধ্যমে গোপন ডেরায় আশ্রয় দেওয়া হতো। সেখানেই তাদের ছবি তুলে ভুয়ো আধার কার্ড ও ভোটার কার্ড বানিয়ে দিত হিলিরই বাসিন্দা মিজানুর রহমান। ইতিমধ্যেই তার কম্পিউটার বাজেয়াপ্ত করে খতিয়ে দেখছে পুলিস।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী কুমারগঞ্জ, হিলি, বালুরঘাট, তপন, গঙ্গারামপুর সহ নানা জায়গাতেই বাংলাদেশিরা গ্রেপ্তার হয়েছে। বেশিরভাগের কাছেই দুই দেশের নথি পাওয়া গিয়েছে। তাই ভুয়ো নথি বানানোর কাজে এমন আরও অনেক চক্র রয়েছে বলে অভিযোগ। সেই সব চক্রের পিছনেও সন্ধান চালাচ্ছে পুলিস।