অর্থকর্মের ক্ষেত্রে প্রগতি বজায় থাকবে। মরশুমি দ্রব্যের ব্যবসায় লাভ বাড়বে। শরীর-স্বাস্থ্য এক প্রকার থাকবে। ... বিশদ
পুলিসের তদন্তকারী এক অফিসার বলেন, কোচবিহারের শীতলকুচি থেকে ওই গাঁজা পিকআপ ভ্যানের গোপন চেম্বারে লুকিয়ে পাচারের ছক কষা হয়েছিল। তবে এর আগেও অভিযুক্তরা গাঁজা পাচার করেছে কি না খতিয়ে দেখা হচ্ছে। শুধু বিহার নয়, কোচবিহার থেকে সড়ক পথে কখনও মালদহ, কখনও আবার দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় গাঁজা পাচারের চক্র গজিয়ে উঠেছে। ইতিমধ্যেই দার্জিলিং জেলা পুলিসের একাধিক অভিযানে বেসরকারি বাস সহ দক্ষিণবঙ্গ পরিবহণ নিগমের বাস আটক করে গাঁজা সহ অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ২ তারিখে বিধাননগরে শিলিগুড়ি থেকে কলকাতাগামী একটি বেসরকারি বাসে তল্লাশি চালিয়ে ছ’কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছিল পুলিস। ওই ঘটনায় চিরঞ্জিত কর নামে কোচবিহারের এক বাসিন্দা গ্রেপ্তার হয়েছিল। এরআগে ১৭ নভেম্বর বিধাননগরের পশ্চিম মাদাতিতে পুলিসের অভিযানে শিলিগুড়ি থেকে কলকাতাগামী এসবিএসটিসি’র বাসে এক যাত্রীর হেফাজত থেকে দু’টি ব্যাগ থেকে মোট ১৭ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়েছিল।