অর্থকর্মের ক্ষেত্রে প্রগতি বজায় থাকবে। মরশুমি দ্রব্যের ব্যবসায় লাভ বাড়বে। শরীর-স্বাস্থ্য এক প্রকার থাকবে। ... বিশদ
কয়েক মাস আগে মহকুমা প্রশাসন ও পুরসভার যৌথ উদ্যোগে শহরে ফুটপাত দখলমুক্ত অভিযান চালানো হয়। অভিযানের পর শহরে বক্সা ফিডার রোডের থানা মোড়ে পুরনো ট্যাক্সি স্ট্যান্ড ও মায়া টকিজ রোডে এফসিআই গুদামের সামনে হকারদের পুনর্বাসন দেওয়া হয়। দু’টি জায়গাতেই ৪৫ জন করে হকারকে বসানো হয়েছে।
কিন্তু পুরসভার ঠিক করে দেওয়া জায়গায় হকাররা বসছেই না। বদলে হকাররা ফের শহরের ব্যস্ত রাস্তার ফুটপাতেই পসরা সাজিয়ে ব্যবসা করছেন। ফলে পথচারীরা ফের ফুটপাত দিয়ে হাঁটাচলা করতে সমস্যায় পড়েছেন। অভিযোগ, পুরসভার নিয়মিত নজরদারির অভাবের কারণেই ফের ফুটপাত দখল হয়ে গিয়েছে।
যদিও হকারদের একাংশের দাবি, পুরসভার পুনর্বাসন দেওয়া জায়গা দু’টি মূল শহরের একটু বাইরে। ফলে সেখানে তাঁদের ব্যবসা একেবারেই জমছে না। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই পেট চালাতে ফের তাঁদের আগের জায়গাতেই বসতে হচ্ছে।
পুনর্বাসন দেওয়ার পর পুরনো ট্যাক্সি স্ট্যান্ডের জায়গায় মাত্র একজন হকার বসেন। এফসিআই গুদামের সামনে সাত-আটজন হকার বসেন। অধিকাংশ হকার ফের ফুটপাতেই চলে এসেছেন। ফলস্বরূপ পথচারীদের আগের মতোই মূল রাস্তা দিয়ে হাঁটাচলা করতে হচ্ছে। এতে ছোটখাট দুর্ঘটনাও বাড়ছে। যদিও পুর চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ কর বলেন, শহরের রাস্তার ফুটপাত থেকে ফের হকারদের তুলে দেওয়া হবে। তারজন্য পরিকল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে। - নিজস্ব চিত্র।