মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান উৎপল ভাদুড়ী বলেন, আবাসের বিষয়টি দেখা হচ্ছে। উপভোক্তারা যাতে দ্রুত টাকা পান, তার ব্যবস্থা করা হবে। অস্থায়ী শ্রমিকদের বকেয়া বেতন নিয়ে তাঁর দাবি, শুক্রবার একমাসের বকেয়া বেতন ও বোনাস ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। কালীপুজোর আগে আরও একমাসের বেতন মেটানোর চেষ্টা করা হবে।
পুজোর মুখে নাগরিক পরিষেবা সচল রাখতে এদিন কাউন্সিলারদের নিয়ে বৈঠকে বসেন ভাইস চেয়ারম্যান। মিটিংয়ে অবশ্য এখনও চেয়ারম্যান পদে থেকে যাওয়া স্বপন সাহা ডাক পাননি। স্বপনের ঘরেই কাউন্সিলারদের নিয়ে বৈঠক করেন ভাইস চেয়ারম্যান। সেখানে মূলত পুজোয় পুরসভা কী কী কাজ করবে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। যদিও বৈঠকের মাঝেই বেরিয়ে যান ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সুরজিৎ দেবনাথ। তাঁর দাবি, যতদিন সবকিছু ঠিক না হয়, ভাইস চেয়ারম্যানকে বোর্ড পরিচালনা করতে বলা হয়েছে। কিন্তু তিনি যদি অন্যের কথায় সবকিছু করেন তাহলে সেই বৈঠকে থেকে কী লাভ? কিন্তু কার কথায় চলছেন ভাইস চেয়ারম্যান, তা ভাঙতে চাননি সুরজিৎ।
১১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রশিদ হোসেন। পেশায় রাজমিস্ত্রি। তাঁর অভিযোগ, আবাসের ঘর পাওয়ার পর আমাদের বলা হয়েছিল, আপনারা তৈরি করে ফেলুন। পুরসভা থেকে টাকা দিয়ে দেওয়া হবে। সেইমতো চড়া সুদে টাকা ধার নিয়ে নিজেরা গাঁথনি তুলে ঘর বানাই। ২০২০ সালে ঘর তৈরি হয়ে গেলেও আজও টাকা মেলেনি। কাউন্সিলারের কাছে গেলে তিনি বলেন, পুরসভা থেকে টাকা ছাড়ছে না। আর পুরসভায় এলে বলা হয়, কাউন্সিলারের কাছে যান।
১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার অজয় লোহার বলেন, আমি ২০২২ সালে কাউন্সিলার হয়েছি। তার আগে থেকে ঘরের টাকা ঝুলে আছে রশিদ হোসেনের। পুরসভাকে জানানো হয়েছে। টাকা এলেই ওই পরিবারকে দেওয়া হবে। ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, আবাসের ঘর তৈরির চার বছর পর উপভোক্তা টাকা পাননি, জানতাম না। এদিন শুনলাম। দেখছি কী করা যায়।