মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
পুজো কমিটির সম্পাদক প্রসূন ঘোষ বলেন, সীমান্ত লাগোয়া মহদিপুর অঞ্চলের এই পুজোর বয়স ১০১ বছর। এই পুজোকে কেন্দ্র করে একটা সময় মহদিপুর দুই বাংলার মিলনক্ষেত্রে পরিণত হতো। ভিসা নিয়ে ওপার বাংলা থেকেও বহু মানুষ এই পুজো দেখতে আসতেন। একটা সময় তাঁদের পূর্বপুরুষরা অবিভক্ত বাংলার এই পুজোর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
প্রসূনবাবু জানান, দেশ ভাগ হলেও এই পুজোর গরিমা এখনও নষ্ট হয়নি। মহদিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রচুর মানুষ প্রতিমা দর্শনে আসেন। আশপাশের গ্রাম থেকেও বহু মানুষ আসেন আমাদের পুজো দেখতে। সীমান্ত লাগোয়া এই পুজোয় থাকে সাবেকিয়ানার ছোঁয়া। প্যান্ডেল থেকে মা দুর্গার প্রতিমা- সবেতেই রয়েছে সাবেকিয়ানা। অষ্টমীর রাতে থাকে পাত পেড়ে খিচুড়ি খাওয়ার বিশাল আয়োজন। নবমীতে থাকে বস্ত্র বিতরণ সহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।