মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
মন্ত্রী বলেন, গেট তৈরির ক্ষেত্রে রেলের কিছু সিদ্ধান্তের পরিবর্তন হয়েছে। রাজ্যের তরফে ম্যান পাওয়ার দেওয়া হলে গেট তৈরি করে দেবে রেল। বিষয়টি গ্রামবাসীদের জানানো হয়েছে। ওই জায়গায় আগেই রেলগেট করা দরকার ছিল। দক্ষিণ দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি ও রাজস্ব) হারিশ রাসিদ বলেন, গ্রামবাসীদের সমস্যার কথা শুনেছি। তাদের দাবি আমরা রেলকে পাঠিয়েছি।
অন্যদিকে, আগেই গ্রামবাসীদের সমস্যার কথা জেনে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহারের ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার আশ্বাস দিয়েছেন।
এদিন গ্রামবাসীরা বিক্ষোভের পাশাপাশি শহরে মিছিল করেন। বিক্ষোভকারীদের পক্ষে মল্লিকা বসাক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমরা ওই এলাকায় রেলগেটের জন্য আন্দোলন করছি। সাংসদ সুকান্ত মজুমদারকে দু’হাজার গ্রামবাসীর স্বাক্ষর করা চিঠি দিয়েছি। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছি। আমাদের দাবি পূরণ না হলে আমরা ফের আন্দোলন করব।
উল্লেখ্য, বালুরঘাট ব্লকের বোয়ালদার পঞ্চায়েতের দুর্লভপুর পোড়া মাধাইল গ্রামের উপর দিয়ে রেললাইন গিয়েছে। ওই রাস্তা দিয়ে ১০টির বেশি গ্রামের মানুষ চলাচল করে। এই রাস্তাতেই রয়েছে গ্রামীণ হাসপাতাল, গ্রাম পঞ্চায়েত, হাইস্কুল সহ অন্যান্য অফিস। এই রাস্তা বন্ধ হলে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হবে। ফলে রেলের রাস্তা বন্ধের নির্দেশিকা নিয়ে চরম ক্ষোভ ছড়িয়েছে গ্রামবাসীদের মধ্যে। দু’দিন আগে ওই রাস্তা বন্ধ করতে যায় রেল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু গ্রামবাসীরা বাধা দেন। গ্রামবাসীদের বাধার জেরে ফিরে যেতে বাধ্য হয় রেল কর্তৃপক্ষ। উত্তর পূর্ব রেলের কাটিহারের ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার বলেন, বিষয়টি রেল বোর্ডকে জানানো হবে। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।