মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
মাটিগাড়া থানার পুলিস দেহ উদ্ধার করে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।
বালুরঘাট থানায় ওই যুবকের নামে খুনের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। গত শনিবার সকাল থেকেই সে নিখোঁজ। ঘটনার পাঁচদিন পর মূল অভিযুক্তর দেহ উদ্ধার ঘিরে তদন্তে নয়া মোড়। ওই যুবক মাকে খুন করেছিল কিনা সেটা এখনও স্পষ্ট হয়নি। ফলে নতুন করে তদন্ত শুরু করছে পুলিস।
মৃত যুবকের মামা পরিতোষ শীল বলেন, ঘটনার পর থেকে আমার ভাগ্নে পলাতক ছিল। আমাদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না। গতকাল রাতে শোভনকে হোয়াটসঅ্যাপে অনলাইন দেখতে পাই। তখনই ওকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি, কোথায় আছে। ও বলেছিল বালুরঘাটেই আছি। আমি থানায় আত্মসমর্পণ করার পরামর্শ দিতেই ফোন কেটে দেয়। ওই নম্বর থেকেই মাটিগাড়া থানা থেকে মৃতদেহ উদ্ধারের খবর আসে।
পুলিস সূত্রে খবব, শোভনলাল শীল ২০২১ সালে বালুরঘাট কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের কনস্টেবল হিসেবে কাজে যোগ দেয়। সেখানে ওয়ার্ডেন হিসেবে কাজ করত। মায়ের নাম কল্পনা রানী শীল (৪৭)। আদিবাড়ি আলিপুরদুয়ার জেলার কামাখ্যাগুড়িতে। শোভনলাল মায়ের সঙ্গেই কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের আবাসনে থাকত। মায়ের দেহ উদ্ধার হওয়ার পর গত শনিবার সকাল থেকে নিখোঁজ ছিল শোভন।