মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
অন্যদিকে, জেলা বণিক সভা আগামী দিনে জেলা প্রশাসন ও পুরসভাকে সমস্যার কথা জানাবে বলে জানিয়েছে। স্থানীয় পুরসভা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছে। শহরের বাসিন্দা বধূ চম্পা ঘোষ মঙ্গলবাড়ি শরৎচন্দ্র মার্কেট বাজারে যান। তবে মাঝেমধ্যে শহরের সদরঘাটে মাংস কিনতে যান। তিনি বলেন, বাজার করতে আমার সঙ্গে যেতে আমার সাত বছরের মেয়ে জেদ করে। তাকে নিয়ে যেতে হয়। কিন্তু গিয়ে মেয়ে মাংস কাটার দৃশ্য দেখে খুব ভয় পায়। এনিয়ে পুরসভার একটি নিয়ম করা উচিত যাতে মাংস কাটার বিষয়টি লোকচক্ষুর আড়ালে হয়।
মালদহ জেলা বণিক সভার সভাপতি জয়ন্ত কুণ্ডু বলেন, মাংস কাটা বিষয়টি নিয়ে আমরা অতীতে মাইকিং করেছি। কিছু ব্যবসায়ী তখন সতর্ক হয়েছিলেন। আসল অসুবিধা, শহরের বিভিন্ন মার্কেটে মাংস কাটার ঘর নেই। সেই ঘর হলে ব্যবসায়ীরা সেখানে গিয়ে মাংস কাটতে পারবেন। আমরা আগামীতে এনিয়ে জেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করব।
সম্প্রতি শহরের সদরঘাট মার্কেটের ফুটপাতের বাড়তি অংশ উচ্ছেদ অভিযানে যান স্থানীয় পুরসভার চেয়ারম্যান কার্তিক ঘোষ। তিনিও প্রকাশ্যে এভাবে মাংস কাটা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তবে মাংস কাটার ঘর না থাকার বিষয়টি খতিয়ে দেখা বলে জানান। নিজস্ব চিত্র।