গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
গত রবিবারের বৃষ্টির পর থেকে মকদমপুর ও মহানন্দাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সংযোগকারী রাস্তার পাঁচশো মিটার জলমগ্ন হয়ে পড়ে। মঙ্গলবার রাতে বৃষ্টির পর ট্যাংরিয়াপাড়ায় তিনমাথা মোড়ের রাস্তায় আরও জল জমে যায়।
এদিন সকাল থেকে ওই রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে বহু গাড়ি আটকে পড়ে। এমনকী একটি অ্যাম্বুলেন্সও সেখানে আটকে পড়লে স্থানীয়দের তৎপরতায় রাস্তা পার হয়। পঞ্চায়েতকে জানিয়েও জল বের করে দেওয়ার ব্যাপারে কোনও ব্যবস্থা না হওয়ায় ক্ষোভে মাছ ধরা জাল ফেলে বিক্ষোভ দেখান এলাকাবাসী। তাঁদের অভিযোগ, এলাকায় কংক্রিটের রাস্তা হলেও নিকাশিনালা হয়নি। বৃষ্টি হলেই জল জমে চলাচলে দুর্ভোগ বাড়ে।
বিক্ষুব্ধ ইনশান আলি ও আমির সোহেলের অভিযোগ, নিকাশিনালা তৈরির ব্যাপারে জনপ্রতিনিধিদের একাধিকবার জানিয়েছি। কাজ হয়নি।
জমা জল নিয়ে তৃণমূলকে তোপ দেগেছে কংগ্রেস। চাঁচল ১ পঞ্চায়েত সমিতির কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি ওবাইদুল্লাহ আহমেদ চৌধুরী বলেন, পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলাপরিষদ সবই তৃণমূলের দখলে। ওই এলাকাটি কংগ্রেসের বুথ বলে সেখানে উন্নয়ন নিয়ে দ্বিচারিতা করছে শাসকদল। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অঞ্জনা সাহা। বলেছেন, এক বছর হল, আমরা ক্ষমতায় এসেছি। ভোট মিটলেই ড্রেন নির্মাণে উদ্যোগী হব। মকদমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রুমা বিবি বলেন, পাম্প মেশিন লাগিয়ে জমা জল বের করে দেওয়া হয়েছে।