পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
ঘটনাচক্রে আমাজন, মাইক্রোসফ্ট ও গুগলের মতো শীর্ষ স্থানীয় সংস্থাগুলিও এমবিএ পাসআউটদের নিয়োগে রাশ টেনেছে। ফলে পাশ করেও চলতি বছরে চাকরি পেতে রীতিমতো নাজেহাল দশায় পড়তে হচ্ছে তাঁদের। সব মিলিয়ে মার্কিন মুলুকে ভদ্রস্থ একটা চাকরি জোগাড় করতে গিয়ে জুতোর সোল ক্ষয়ে যাচ্ছে সদ্য স্নাতকদের। অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্লেসমেন্ট পরিসংখ্যানের এতটা খারাপ হাল বহু বছর পরে হল। বিশেষ করে দুর্বিষহ অবস্থায় এমবিএ স্নাতকরা। ধাক্কা খেতে হচ্ছে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বুথ স্কুল ও নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেলগ স্কুল অব ম্যানেজমেন্টকেও। এমবিএ পাশ করার তিন মাস পরও চাকরি জোটাতে পারেননি কেলগের ১৩ শতাংশ পড়ুয়া।
প্রকৃত অবস্থা কতটা কঠিন, তার উদাহরণও উঠে এসেছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের রিপোর্টে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বুথ স্কুল থেকে মাত্র ৩৩ জন এমবিএ স্নাতককে নিয়োগ করেছে ম্যাককিনসে। গত বছরও ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করা ৭১ জনকে চাকরি দিয়েছিল এই সংস্থাটি। পরিস্থিতি যে কতটা কঠিন, তা উঠে এসেছে ৩০ বছরের রনিল ডিওরার কথায়। ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডার্ডেন স্কুলের এই স্নাতক বলেন, হাজারের বেশি জায়গায় আবেদন করেছি। তা সত্ত্বেও জোটেনি চাকরি!
ভারতের ছবিটা অবশ্য আরও খারাপ। মোদি জমানায় বেকারত্ব নজিরবিহীন। আইআইটিতে পর্যন্ত হাহাকার। গত বছর ক্যাম্পাস প্লেসমেন্টে চাকরি পাননি আট হাজার আইআইটি পড়ুয়া। ২০২২ সালের নিরিখে হিসেব করলে চাকরি না পাওয়া প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে আড়াই গুণ।