অর্থকর্মের ক্ষেত্রে প্রগতি বজায় থাকবে। মরশুমি দ্রব্যের ব্যবসায় লাভ বাড়বে। শরীর-স্বাস্থ্য এক প্রকার থাকবে। ... বিশদ
এর আগে গামালিয়া ন্যাশনাল রিসার্চ সেন্টার ফর এপিডেমিওলজি অ্যান্ড মাইক্রোবায়োলজির ডিরেক্টর আলেখজান্ডার গিনৎসবার্গ তাসকে জানান, প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, ভ্যাকসিনটি টিউমারের বৃদ্ধি প্রতিহত করতে পারছে। আকটানো যাচ্ছে দেহে ক্যান্সারের ছড়িয়ে পড়াও। আন্দ্রে কাপরিনের গলাতেও শোনা গেল একই দাবি। তাঁরও বক্তব্য, এই টিকার প্রয়োগে টিউমারের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে। শরীরের অন্যান্য কোষে ছড়িয়েও পড়াও প্রতিহত করা যাচ্ছে।
চলতি বছরের গোড়ার দিকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন টেলিভিশনে ভবিষ্যতের প্রযুক্তি সংক্রান্ত মস্কো ফোরামের অনুষ্ঠানে দাবি করেছিলেন, নতুন প্রজন্মের জন্য ক্যান্সারের তথা-কথিত টিকা ও প্রতিরোধী ওষুধ গড়ে তোলার খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছি আমরা। আশা করছি, দ্রুতই তা রোগীদের চিকিৎসায় কার্যকরীভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হবে। পুতিনের ওই বক্তব্যের রেশ ধরেই নতুন বছরের প্রাক্কালে মস্কো দাবি করল, ক্যান্সারের টিকা এই তাদের হাতের মুঠোয়।