মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
ডালের উৎপাদন ক্রমশ কমছে। ২০২২ সালে উৎপাদন হয়েছিল ২৭.৩ মিলিয়ন টন। পরের বছর তা কমে হয় ২৬ মিলিয়ন টন। ২০২৪ সালে তা দাঁড়ায় সাড়ে ২৪ মিলিয়ন টন। অথচ বছরে ভারতে ডালের চাহিদা গড়ে ২৯.৭ মিলিয়ন টন। আর সেই চাহিদা মেটাতে বিদেশ থেকে আমদানি করা ছাড়া উপায় নেই। আর আমদানির অর্থই হল বিপুল পরিমাণ ভাঁড়ারের টাকা বেরিয়ে যাওয়া। তাও আবার এই ক্রমশ টাকার মূল্য পতনের সময়ে। তাই ডালে আত্মনির্ভর হওয়ার লক্ষ্যে কৃষকদের যেমন চাষে উৎসাহ বৃদ্ধি করা হবে। একইসঙ্গে পিএসএফের তহবিলে অর্থর জোগান বাড়ানো হবে। তাই বাজেটে বাড়তি বরাদ্দ হবে বলেই জানা গিয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে এই তহবিলে ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। আসন্ন বাজেটে (২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে) তা বেড়ে সাড়ে ১০ হাজার কোটির কাছাকাছি হতে পারে।