মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
দলের রাজ্য নেতাদের মতে, নীতীশ কুমারের সঙ্গে জোট করতে গিয়ে বারবার সাংগঠনিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিজেপি। শাসক জোটের বৃহত্তম শরিক হলেও সরকার পরিচালনার স্বাদ পায়নি তারা। এবার ধরে নেওয়া হয়েছিল, বিহারে আবার গেরুয়া জোটের জয় হলে বিজেপি থেকে কেউ হবেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই দৌড়ে এগিয়ে সম্রাট চৌধুরী। বর্তমানে তিনি উপ মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু হঠাৎ সেই আশা ফিকে হচ্ছে। কারণ, রাজ্য সরকার তো বটেই, কেন্দ্রীয় সরকারের টিকে থাকার চাবিকাঠিও এখন নীতীশ কুমারের হাতে। এরকম পরিস্থিতি কখনও আসেনি। এবার ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের পর ঠিক সেই পরিস্থিতি বিরাজমান।
নীতীশ কুমারকে সরাসরি অথবা পরোক্ষে, কোনওভাবেই বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব উপেক্ষা করতে পারছে না। কারণ বিজেপি নিজে একক গরিষ্ঠতার থেকে অনেক দূরে। সরকার গঠনের পর প্রায় ১০ মাস কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত অন্য দল ভাঙিয়ে কোনও ‘অপারেশন লোটাস’ করা সম্ভব হয়নি। অতএব ভরসা চন্দ্রবাবু নাইডু ও নীতীশ কুমারই। সেটা জেনেই নীতীশ কুমার ভোটের আগে ফের সক্রিয়। তাঁর আস্তিনে এবার কী তাস? ক্রমশ প্রকাশ্য।