মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
কিন্তু রাহুল কেন বিতর্কে জড়ালেন? এক্স হ্যান্ডলে তাঁর পোস্ট, ‘নেতাজিকে মহান ক্রান্তিকারী, ভারত মাতার অমর সুপুত্র, নেতৃত্ব, সামাজিক ন্যায় পাইয়ে দিতে তাঁর লড়াই, সহিষ্ণুতা আজও ভারতীয়দের প্রেরণা জাগায়’। ভাষায় কোনও ত্রুটি নেই। কিন্তু বক্তব্যের সঙ্গে সুভাষচন্দ্রের সাদাকালো ছবির নীচে লেখা একটি তারিখই তৈরি করল বিতর্ক। গুগল সার্চে ‘উইকিপিডিয়া’ তথ্যেই বিশ্বাস করে নেতাজির ‘মৃত্যুদিন’ হিসেবে ১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট লিখেছেন রাহুল। আর তাতেই বেড়েছে বিতর্ক।
বিষয়টির প্রবল নিন্দা করে চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে রাহুল গান্ধীকে ক্ষমা চাইতে হবে বলেই সরব হয়েছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় শিক্ষা রাষ্ট্রমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। কংগ্রেসেরও বিষয়টি নিয়ে লজ্জা হওয়া উচিত বলেই মন্তব্য জুড়েছেন তিনি। সারা ভারত ফরওয়ার্ড ব্লকও ওই পোস্টের নিন্দা করেছে। বিবৃতিতে স্পষ্টই বলা হয়েছে, মুখার্জী কমিশনের রিপোর্টেই বলা হয়েছে, বিমান দুর্ঘটনার ওই তারিখে নেতাজির মৃত্যু হয়নি।