মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
খোদ রাজ্যের মন্ত্রী হামলার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেও মুম্বই পুলিস অভিনেতার নিরাপত্তা আরও আঁটোসাঁটো করল। সর্বক্ষণের জন্য নিরাপত্তা বরাদ্দ হল সইফের জন্য। ব্যক্তিগতভাবে উদ্যোগী হয়েছেন সইফও। তিনি বাড়ির নিরাপত্তার জন্য অভিনেতা রনিত রায়ের মালিকানাধীন এস সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রোটেকশন নামে একটি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেছেন। অমিতাভ, শাহরুখ, আমির ও সলমনের মতো অভিনেতাদের বাড়িতেও নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ওই সংস্থা। তারই মধ্যেই সইফের উপর হামলায় ব্যবহৃত তৃতীয় ছুরিটি উদ্ধার করল পুলিস। অভিনেতার বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে বান্দ্রা লেকের কাছ থেকে বুধবার সেটি পাওয়া যায়। হামলাকারী ধৃত বাংলাদেশি যুবক মহম্মদ শরিফুলকে সেখানে নিয়ে গিয়ে ওই ছুরি উদ্ধার করে পুলিস।
সইফের উপর হামলা নিয়ে মন্ত্রী রানে যেভাবে চিকিৎসক ও পুলিসের বয়ানের উল্টো সুরে কথা বললেন, তাতে তাঁর রাজনৈতিক অভিসন্ধি স্পষ্ট বলেই মনে করা হচ্ছে। বিজেপির এই নেতা বলেন, ‘দেখুন বাংলাদেশিরা মুম্বইয়ে কী করছে। আগে ওরা রাস্তার ক্রসিংয়ে দাঁড়িয়ে থাকত। এখন বাড়িতে ঢুকতে শুরু করেছে। হয়তো সইফকে নিজের সঙ্গে নিয়ে যেতে এসেছিল। আবর্জনা সরিয়ে নিয়ে যাওয়াই উচিত।’ শুধু রানে নন, সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বিজেপি শরিক শিবসেনার নেতা সঞ্জয় নিরুপমও। তাঁর বক্তব্য, ‘চার ঘণ্টা ধরে অস্ত্রোপচার হয়েছিল। কিন্তু মাত্র চার দিন পর তাঁকে রীতিমতো নাচতে নাচতে হাসপাতাল থেকে বাড়ির ফিরতে দেখলাম।’
যদিও এসব মন্তব্যে গুরুত্ব দিতে নারাজ উপ মুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। তিনি বলেছেন, একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযুক্ত বাংলাদেশি। এই মুহূর্তে এটাই সত্যি। রানে কী বলেছেন, তা আমার জানা নেই। তাঁর যদি কিছু বলার থাকে, তা স্বরাষ্ট্র দপ্তরকে জানাতে পারেন।’ ঘটনাচক্রে স্বরাষ্ট্র দপ্তর রয়েছে রানের দল বিজেপির হাতেই। খোদ মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ স্বরাষ্ট্র দপ্তর নিজের হাতে রেখেছেন।