মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, নির্যাতিতা মহিলা ওই কারখানাতেই কাজ করতেন। সম্প্রতি সেখান থেকে বেশ কিছু জামাকাপড় চুরি যায়। ওই মহিলা ও তাঁর মেয়েরাই চুরি করেছে বলে সন্দেহ করেন কারখানার মালিক ও ম্যানেজার। তারপর ‘শাস্তি’ দিতে চারজনের মুখে কালি মাখিয়ে গলায় প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। তাতে লেখা ছিল, ‘আমিই চোর। দোষ স্বীকার করছি।’ পুলিসের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার দাভিন্দার চৌধুরী জানিয়েছেন, কারখানার মালিক পারবিন্দর সিং ও ম্যানেজার মনপ্রীত সিংয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। ওই ঘটনার ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছিলেন মহম্মদ কাইস নামে এক ব্যক্তি। তাঁর বিরুদ্ধেও অভিযোগ জমা পড়েছে। এই হেনস্তার ঘটনাকে ‘তালিবানি পন্থায় শাস্তি’ বলে তীব্র নিন্দা করেছে পাঞ্জাবের শিশু সুরক্ষা কমিশন। চেয়ারম্যান কানওয়ারদীপ সিং জানিয়েছেন, এব্যাপারে লুধিয়ানার পুলিস কমিশনারকে নোটিস পাঠিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।