পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
বুধবার রাতে সইফের বাড়ির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দেশজুড়ে। নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অনেক তারকা। বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে পুলিস। দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সইফের বাড়ির কর্মী-পরিচারকদের। এদিন সকালে বান্দ্রা রেলস্টেশনে তল্লাশির সময় এক সন্দেহভাজনকে পাকড়াও করে পুলিস। প্রথমে মনে করা হয়েছিল, সইফের উপর হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগেই তাকে আটক করা হয়েছে। এমনকী, ওই ব্যক্তিকে বান্দ্রা থানায় নিয়ে আসার বেশ কিছু ঝলকও ছড়িয়ে পড়ে সমাজমাধ্যমে। যদিও মুম্বই পুলিস স্পষ্ট জানিয়েছে, আটক ব্যক্তি সইফের হামলাকারী নয়। তার খোঁজ চলছে। অপরাধীকে শনাক্ত করার চেষ্টা করছে পুলিসের ৩৫টি টিম। তদন্তকারীদের দাবি, ওই দুষ্কৃতী একাই এসেছিল সইফের বাড়িতে। অভিনেতার উপর হামলার পর পোশাক বদলায় সে। নীল শার্ট পরে বান্দ্রায় ঘুরে বেড়ানো সেই ছবিও হাতে এসেছে পুলিসের।
এদিন সইফের বাড়ি যে আবাসনে সেই ‘সৎগুরু শরণে’র সমস্ত কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা। বাড়ির ছাদে কর্মরত দুই রক্ষীকেও জেরা করা হয়। সইফের অবস্থা আগের তুলনায় স্থিতিশীল হলে, তাঁর সঙ্গে কথা বলার পরিকল্পনা রয়েছে পুলিসের। অভিনেতার বয়ান রেকর্ডও করা হবে। তাঁর স্ত্রী করিনা কাপুর খানের সঙ্গেও কথা বলবে পুলিস। এই আবহে শাহরুখের বাড়িতে রেকি করার খবর উদ্বেগ বাড়িয়েছে। তার সঙ্গে সইফের উপর হামলার ঘটনার যোগসূত্র খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। সলমন খানের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠীর নজরে পড়েছিলেন কিং খান। তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়। সইফ কাণ্ডেও তাঁর নাম জড়ানোয় চিন্তিত অনুরাগীরা।