পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
আগামী ৩১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে বাজেট অধিবেশন। চলবে দু’দফায়। প্রথমটি ৩১ জানুয়ারি থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি। পরে ১০ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল। ১ ফেব্রুয়ারি সাধারণ বাজেট। পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। আসন্ন এই বাজেটে মোদি সরকারের লক্ষ্য কী? গ্রাম ও মধ্যবিত্ত। গ্রামীণ ভারতকে বেশি আর্থিক সহায়তা দিতে হবে বলে ইতিমধ্যেই নির্দেশিকা এসেছে আরএসএসের পক্ষ থেকে। কৃষকবন্ধু ঘোষণা এবং ১০০ দিনের কাজের জন্য বেশি বরাদ্দ সেই তালিকায় থাকছে। আর অবশেষে কম ট্যাক্স দেওয়া শ্রেণির পাশাপাশি তুলনামূলকভাবে যারা বেশি আয়কর দেয়, সেই অংশের জন্য সুসংবাদ দেওয়া হবে বলেও শোনা যাচ্ছে। সেটা কী? ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ের জন্য করছাড়ের সুবিধা। এছাড়া বেসিক এক্সেমশনকে ৩ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করা নিয়েও চর্চা প্রবল। অর্থাৎ করকাঠামোর নিম্নস্তরে থাকা এবং করকাঠামোর মাঝারি স্তরে থাকা করদাতা—উভয়কেই তুষ্ট করা হতে পারে। এতদিন প্রধানত ১০ লক্ষ টাকার কম বার্ষিক আয়ের করদাতাদের জন্য নানারকম পারমুটেশন কম্বিনেশনের হিসেব দেখিয়ে করছাড়ের ঢালাও প্রচার করা হয়েছে। কিন্তু পণ্যক্রয়ে সবথেকে বেশি যারা ব্যয় করে, সেই ১৫ লক্ষ টাকা এবং তার বেশি বার্ষিক আয়ের শ্রেণি বঞ্চিত থেকেছে। যদিও এবারও আয়কর ছাড়ের সুবিধায় ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ের করদাতাদের আসার সম্ভাবনা কম। ১৫ লক্ষ টাকাকেই সর্বোচ্চ সীমা রাখা হবে।
পুরনো বদলে নতুনকে নিয়ে আসা প্রধানমন্ত্রীর প্রিয় হবি। মোদি চান ‘নতুন ভারত’ রেখে যেতে। সেখানে সর্বত্র তাঁর ছাপ। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে তাই পুরনোকে বদলে দেওয়া। অবিরত। বদলেছে যোজনা কমিশনের নাম, দিল্লির কেন্দ্রস্থল সেন্ট্রাল ভিস্তা। বাতিল হয়েছে পার্লামেন্ট হাউস। বদলে গিয়েছে নোট, রাস্তা, লাইব্রেরি, শহর, স্টেশন। আর আয়কর ব্যবস্থা। কয়েক বছর ধরে যে কোনও সুবিধা শুধু নতুন আয়কর ব্যবস্থার জন্য। বিদায়ের ইঙ্গিত মিলেছে। এবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।