পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
দুর্ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী শ্রমিক এদিন জানিয়েছেন, সোমবার কাজ চলাকালীন সময়ে হঠাৎই চিৎকার শুনতে পান-‘খনিতে জল ঢুকে পড়েছে’। ৩০ থেকে ৩৫ জন শ্রমিক কোনোমতে খনি থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হন। কিন্তু ১৫-১৬ জন আটকে পড়েছেন। আটকদের মধ্যে রয়েছেন ওই শ্রমিকের ভাইও। সোমবার থেকেই ভাইয়ের খোঁজ মেলার অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি। অসমের বিশেষ ডিজিপি হরমিত সিং জানান, এ পর্যন্ত একটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল জল খুব ঘোলাটে ও অপরিষ্কার থাকায় খনির ভিতরে কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। বুধবার একজনের দেহ উদ্ধার করা গিয়েছে। এদিন নৌ বাহিনী রিমোট পরিচালিত গাড়ি দিয়ে খনির ভেতরের ছবি সংগ্রহ করেছে। কিন্তু তাতে স্পষ্টভাবে কিছুই দেখা যায়নি।