অর্থকর্মের ক্ষেত্রে প্রগতি বজায় থাকবে। মরশুমি দ্রব্যের ব্যবসায় লাভ বাড়বে। শরীর-স্বাস্থ্য এক প্রকার থাকবে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনাচক্রে যোগ দিয়েছিলেন বিচারপতি যাদব। সেখানে তিনি জানিয়েছিলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠদের ইচ্ছাতেই হিন্দুস্থান চলবে। এটাই নিয়ম। তাঁর এই মন্তব্য নিয়ে তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়। বিচারপতিকে সরাতে গত সপ্তাহে চিঠি দিয়েছিলেন রাজ্যসভার ৫৫ জন সাংসদ। আইনব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে এধরনের মন্তব্য মেনে নেয়নি আইনি মহলও। বিতর্কিত মন্তব্যের ব্যাখ্যা চেয়ে বিচারপতি যাদবকে তলব করে কলেজিয়াম। এদিন সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার নেতৃত্বাধীন পাঁচ সিনিয়র বিচারপতির কলেজিয়ামে হাজির হয়েছিলেন তিনি। সূত্রের খবর, আত্মপক্ষ সমর্থনে একাধিক যুক্তি খাড়া করলেও তাতে সন্তুষ্ট হতে পারেননি কলেজিয়ামের সদস্যরা। তাই আদালতের মর্যাদার কথা স্মরণ করিয়ে সচেতনভাবে মন্তব্য পেশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিচারপতি যাদবকে।