অর্থকর্মের ক্ষেত্রে প্রগতি বজায় থাকবে। মরশুমি দ্রব্যের ব্যবসায় লাভ বাড়বে। শরীর-স্বাস্থ্য এক প্রকার থাকবে। ... বিশদ
সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গেও আর আলোচনায় নারাজ আন্দোলনকারী কৃষকরা। পান্ধের বলেন, ‘এবার কথা হবে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। সরকারের প্রতিনিধি ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে আমরা কথা বলব না।’ যদিও তাঁর প্রশ্ন, ‘কেন্দ্র কি আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চায়? তাহলে দিল্লিতে ঢুকতে দিচ্ছে না কেন? কেন বারবার আমাদের লক্ষ্য করে রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়া হচ্ছে?’ সুপ্রিম কোর্ট এখনও অবশ্য কৃষকদের জন্য আলোচনার দরজা খোলা রেখেছে। অনশনরত কৃষক নেতা জগজিৎ সিং দাল্লেওয়ালের শারীরিক পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বিগ্ন সর্বোচ্চ আদালত। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে পাঞ্জাব সরকারকে। এমএসপি আইনের দাবিতে ২০ দিনেরও বেশি সময় ধরে পাঞ্জাব-হরিয়ানার খানাউরি সীমানায় আমরণ অনশন করছেন বর্ষীয়ান ওই কৃষক নেতা।
এদিকে, এদিন বেলা ১২টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত পাঞ্জাবজুড়ে রেল অবরোধ করেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। যার জেরে অনেক ট্রেন বাতিল হয়েছে। বেশ কিছু ট্রেনকে ‘শর্ট টার্মিনেট’ করা হয়েছে। বহু ট্রেনের যাত্রাপথ ঘুরিয়ে দিতে হয়েছে। যার জেরে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে যাত্রীদের। অমৃতসর, ভাতিন্ডার মতো একাধিক জায়গায় তা প্রবল আকার নিয়েছে।