মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
রাশিয়া বনাম ইউক্রেন যুদ্ধের নীতিই নেওয়া হবে ইরান বনাম ইজরায়েলের ক্ষেত্রেও। যা আদতে জওহরলাল নেহরুর প্রদর্শিত নির্জোট পথ। কোনও শিবিরের অংশ না হওয়া। ভারত নিজেই একটি শিবির হবে, এই ছিল নেহরুর স্বপ্ন। ক্ষমতাসীন হয়ে নেহরুর জোট নিরপেক্ষ নীতিকে কার্যত ঠান্ডাঘরেই পাঠিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। নির্জোট দেশগুলির সম্মেলনে তিনি যান না। আহ্বানও করেন না। কিন্তু বিলম্বে হলেও তাঁর বোধোদয় হয়েছে যে, নেহরুর জোট নিরপেক্ষ নীতি ভারতের জন্য সম্মানের। আর ইন্দিরা গান্ধীর রাশিয়া প্রীতিও মোদি আত্মস্থ করেছেন। তাই তিনি আমেরিকার চাপেও রাশিয়া অথবা ইরানের সঙ্গে সম্পর্কে ফাটল আনতে দেননি। পশ্চিম এশিয়ায় স্পষ্টই মহাযুদ্ধের আভাস। শুক্রবার সরাসরি ইরানের সুপ্রিম নেতা আয়াতোল্লা আলি খামেইনি প্রকাশ্যে এসে ঘোষণা করেছেন, ইরান এটাকে ধর্মযুদ্ধ হিসেবেই দেখছে। সব মুসলিমকে একজোট হতে হবে ইহুদিদের এই ইসলাম বিরোধী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে। ইজরায়েল আপাতত লেবাননে হামলা অব্যাহত রেখে সুযোগের অপেক্ষায় থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জানা যাচ্ছে, অবিকল, গাজায় হামলার ফর্মুলা লেবাননে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনদিন ধরে দক্ষিণ লেবাননের তিনটি হাসপাতালের সুপার, ডিন এবং ডিরেক্টরদের ভুয়ো কল করে ইজরায়েল এজেন্টরা ভয় দেখিয়ে বলছে, হাসপাতাল বন্ধ করে পালিয়ে যেতে। তাদের পরবর্তী টার্গেট এই হাসপাতালগুলিই। এর কারণ, মানুষ যদি জানতে পারে যে তাদের শহরে হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই, তাহলে তারা পালাবে। আর এভাবেই একের পর এক লেবানন শহর দখল করবে ইজরায়েল।