মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, রামচন্দ্রর বাড়ির উঠোনেই ৩০ ফুট গভীর ওই কুয়োটি রয়েছে। সেটি কাঠের পাটাতন দিয়ে চাপা দেওয়া থাকত। ঝড়-বৃষ্টিতে ওই পাটাতন কুয়োর ভিতরে পড়ে যাওয়ায় সেটি তুলতে কুয়োয় নামেন রামচন্দ্র। কিন্তু গ্যাসের প্রভাবে অজ্ঞান হয়ে যান তিনি। তাঁর স্ত্রী সাহায্যের জন্য চিত্কার শুরু করলে পাশের বাড়ি থেকে তিনজন কুয়োর ভিতরে নামেন। কিন্তু কেউই উপরে না উঠে আসায় শেষে টিকেশ্বর কুয়োয় নামেন। তিনিও অজ্ঞান হয়ে যাওয়ায় পুলিসে খবর দেওয়া হয়। প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, ব্যবহার না হওয়ার ফলে ওই কুয়োর ভিতরে কোনও বিষাক্ত গ্যাস জমেছিল। সেই গ্যাসের প্রভাবেই প্রত্যেকের মৃত্যু হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।