গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
রবিবারের এই দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে দুই তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী অনীশ আওয়াধিয়া এবং অশ্বিনী কোস্তার। মেয়ের আকস্মিক মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন অশ্বিনীর মা মমতা। তাঁদের জবলপুরের বাড়িতে নেমেছে শোকের ছায়া। অশ্রুরুদ্ধ গলায় বললেন , ‘ইচ্ছে ছিল বিয়ের
পর মেয়েকে ডোলিতে করে শ্বশুরবাড়ি পাঠাব। কিন্তু এখন ওর কফিন বয়ে নিয়ে যেতে হচ্ছে।’ অভিযুক্ত নাবালক এবং তার অভিভাবকদের কড়া শাস্তির দাবিও জানিয়েছেন মমতা। জবলপুর
থেকে ১৫০ কিমি দূরে অনীশের বাড়ি। কথা বলার সময় প্রথমে নিজেকে সামলানোর আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন অনীশের মা সবিতা। কিন্তু পারলেন না। ডুকরে কেঁদে উঠলেন তিনি। বললেন, ‘আর কখনও ছেলের সঙ্গে দেখা হবে না। ও খুব হাসিখুশি ছিল। সবাইকে মুহূর্তের মধ্যে আপন করে নিতে পারতো। গত মাসেই বাড়িতে এসেছিল। অভিযুক্ত এতো বড় ভুল না করলে কাউকে প্রাণ হারাতে হতো না। এটা খুন। অভিযুক্তের অভিভাবকরা মনে করছেন,
টাকার জোরে ছেলেকে রক্ষা করবেন। ওর কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত।’ বড় ছেলে হিসেবে পরিবারের একাধিক দায়িত্ব সামলাতেন অনীশ। বাবা ওম আওয়াধিয়ার চিন্তা, এখন পুনেতে ছোট ছেলের দেখভাল কে করবে?