মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁর বাড়ির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিস কর্মীদের বদল করে দিয়েছে জেলা পুলিস। মন্ত্রী জানান, এর পিছনে রাজনৈতিক চক্রান্ত থাকতে পারে।
এদিন অভিযুক্ত ভিকিকে আসানসোল আদালতে তোলা হয়। পুলিস একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা করে। তাকে সাত দিনের পুলিস হেফাজতে নেওয়ার আর্জি জানানো হয়। বিচারক ছ’দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেন। ভিকির পরিবারের অবশ্য দাবি, দু’মাস ধরে মানসিক বিকারগ্রস্ত সে। বাড়ির জামাকাপড়ও পুড়িয়ে ফেলে। এমনকী, রাস্তার কুকুরকে পিটিয়ে মেরে পুড়িয়ে মাথা নাড়া করে শ্রাদ্ধানুষ্ঠানও করেছে সে। ডিসি ধ্রুব দাস বলেন, অভিযুক্তকে পুলিস হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এর পিছনে কোনও ষড়যন্ত্র রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আসানসোল দক্ষিণ থানার কালিকাপুর সায়ের পাড়ায় বাড়ি ভিকির। বুধবার বিকেল পৌনে পাঁচটা নাগাদ মন্ত্রীর বাড়িতে ঢুকে হামলা করে। ঘটনায় আসানসোলজুড়ে শোরগোল পড়ে। প্রথমে মন্ত্রী বিষয়টি গুরুত্ব দেননি। এদিন নিজের অবস্থান বদল করেন মলয়বাবু। পুলিসও বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মানসিক ভারসাম্য হারিয়েই ভিকি এই ঘটনা ঘটিয়েছে, না কি এর পিছনে বড় কোনও ষড়যন্ত্র রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা শুরু হয়েছে। অভিযুক্তর মা মুক্তি কেওড়া বলেন, আমরা ছেলে ভালো রঙের মিস্ত্রি। ২০২২ সালে ওর বাবা মারা গেল। সম্পত্তি ও টাকা হাতিয়ে নিতে আমাদের এক আত্মীয় ওর বাবার ডেথ সার্টিফিকেট সহ সব আটকে রেখে দেয়। বিভিন্ন জায়গায় দরবার করেও কোনও কাজ হয়নি। ধীরে ধীরে আমার ছেলের মাথা খারাপ হয়ে যায়। ছেলের অত্যাচারে আমিও বাড়ি ছেড়ে চলে এসেছি। ওর স্ত্রীও ওকে ছেড়ে চলে গিয়েছে।