পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
পরবর্তী প্রসূতি মামনি রুই দাস (পরে মৃত), মাম্পি সিং (বর্তমানে অত্যন্ত আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি পিজিতে) এবং নাসরিম খাতুন (আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি পিজিতে)—পরপর এই তিনজনেরই অ্যানাসথেসিয়া দিয়ে যান সেই এক সপ্তাহের ট্রেনিং-এর অভিজ্ঞতা থাকা পিজিটি। পঞ্চম প্রসূতির বেলায় আবির্ভূত হন খাতায়কলমে নাম থাকা সেই বিভাগীয় এসআর। মিনারার সময় প্রথম বর্ষের পিজিটির রক্ষাকর্তা হিসেবে অবতীর্ণ হওয়া সেই দ্বিতীয় বর্ষের পিজিটি এসআরকে সাহায্য করেন। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে শুক্রবার জানা গিয়েছে, আরও একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য। তা হল, যে বিতর্কিত কোম্পানির স্যালাইন নিয়ে এত হইচই, তাদের রিঙ্গার ল্যাকটেট (আরএল) গত ন’মাসের মধ্যে ২৭ বার পরীক্ষা করা হয়েছিল, কিন্তু ক্ষতিকারক কিছু পাওয়া যায়নি। স্বাস্থ্যকর্তাদের দাবি, যে ব্যাচের আরএল নিয়ে এত বিতর্ক, ওই পাঁচ প্রসূতির আগে সেই ব্যাচের ৩০ হাজার বোতল দেওয়া হয়েছে কয়েক হাজার রোগীকে। একজনের ক্ষেত্রেও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার অভিযোগ আসেনি। এদিকে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ড্রাগ কন্ট্রোলের উদ্যোগে মুম্বইয়ের পরীক্ষা করানো হয়েছিল নমুনা। তার ডিসেম্বর মাসের টেস্ট রিপোর্টেও ক্লিনচিট দেওয়া হয়। এদিকে সুখবর, পিজি হাসপাতালে সিসিইউতে ভর্তি মিনারা বিবির শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। যদিও মাম্পি সিংয়ের অবস্থা একইরকমের আশঙ্কাজনক।